উপদেশ মূলক হাসির গল্প – গল্প থেকে শিক্ষা

ইসলামিক উপদেশ মূলক হাসির গল্প গুলো পড়ুন, গল্প থেকে শিক্ষা নিন। আমার বাংলা পোস্ট.কমের গল্প প্রিয় পাঠক পাঠিকাদের জন্য আমি উপদেশ গল্প গুলো খুঁজে খুঁজে সংগ্রহ করেছি এবং সেরা শিক্ষামূলক উপদেশ গল্প গুলো এখানে তুলে ধরেছি। গল্প থেকে শিক্ষা নিতে এই উপদেশ মূলক গল্পগুলো পড়তে থাকুন, আশা করি আপনিও গল্প থেকে অনেক কিছু জানতে, বুঝতে ও শিখতে পারবেন। তাহলে চলুন উপদেশ গল্পসমূহ পড়া শুরু করি: 

উপদেশ গল্প - গল্প থেকে শিক্ষা !  

বাঘের উপদেশ : গল্প থেকে শিক্ষা ১!

জ্ঞানের জোরই বড় জোর। জ্ঞানের এই শক্তির কারণে মানুষ দুনিয়ার সব-কিছুর উপর কর্তৃত্ত্ব করে থাকে। দুনিয়ার সবকিছুই মানুষের বাধ্য । নীচের ঘটনাটি এই সত্যকে প্রমাণ করেছে :

এক বাঘ ছিল । জঙ্গলের বাদশাহ্ ছিল সে। বৃদ্ধ হয়ে পড়েছিল । মৃত্যুর সময় যখন ঘনিয়ে আসলো তখন সে তার একমাত্র বাচ্চাটিকে বললো, “দেখ বাবা! মিলে মিশে থেকো, সবার সাথে দেখা সাক্ষাৎ করিও, সবার কাছে যেয়ো কিন্তু এই মানুষ জাতের কাছে যেয়ো না । এই বস্তুটা বড় অত্যাচারী এবং জালেম । যদি কোন সময় তার কাছে যাও তবে তোমার মস্ত বড় ভুল হবে। বিপদে পড়ে যাবা।’

এই উপদেশ প্রদানের পর জঙ্গলের সেই বাদশাহ্ ইন্তেকাল করলেন। তার মৃত্যুর পর তার বাচ্চা তার স্থলাভিষিক্ত হলো । জঙ্গলের বাদশাহ্ হলো এখন সে । বাঘের বাচ্চার অভিজ্ঞতা ছিল না । সে ভাবলো, “আমার বাবা বলেছিল, ‘মানুষের কাছে যেয়ো না, এই জিনিষটা বড়ই জালেম।’ সুতরাং দেখা দরকার মানুষ জিনিষটা কী রকম । আমার বাবা জঙ্গলের বাদশাহ্ হওয়া সত্ত্বেও এই জিনিষটাকে ভয় পেতেন । তার এত ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও এই বস্তুটিকে ভয় পাওয়ার কারণ কী ? মনে হয় মানুষের শক্তি খুব বেশী। বাঘ তো দুই গজ লম্বা হয়ে থাকে। আর মানুষ মনে হয় দশ গজ, বিশ গজ লম্বা হবে! আসলে জিনিষটা কেমন একটু দেখা দরকার।”

কিন্তু তার আশে পাশে যে সকল জীব-জন্তু বাস করতো তারা বললো, “দেখ ভাই বড়দের উপদেশ মানতে হয় । বাপ বলেছিল মানুষের কাছে যেয়ো না এইটা বড় জালেম জিনিষ । সুতরাং তুমি মানুষ দেখার ইচ্ছা করিও না । কোন না কোন বিপদে পড়ে যেতে পার ।

সে বললো, “তা হবে কেন ভাই! কমপক্ষে একবার দেখে নেওয়া দরকার এই জাতটা কেমন !  বাবার উপদেশ সে মানলো না । মানুষ দেখতে সে বাহির হয়ে পড়লো ।

প্রথমেই একটি ঘোড়া দেখতে পেলো। ঘোড়াটি লাফাতে লাফাতে যাচ্ছিল । বাঘের বাচ্চা ভাবলো, মনে হয় এইটাই মানুষ । কারণ আমার বাপ ছিল দেড় গজ লম্বা আর এইটা তার চেয়ে অনেক লম্বা আর উঁচা। দুই-তিন গুণ বড় বলেই আমার বাপ এইটাকে ভয় পেতো। ভয় পাওয়ার কথাই তো বটে! সে ভয়ে ভয়ে ঘোড়ার কাছে গিয়ে বললো, “জনাব, আপনার নামই কি মানুষ ?”

ঘোড়া বললো, “এই কোন্ জালেম বস্তুর নাম নিয়েছো ? আমার সামনে আর কখনো মানুষের নাম নিয়ো না । মানুষ যাকে বলা হয় সে অত্যন্ত অত্যাচারী জীব। আমি অনেক মোটাতাজা এবং শক্তিশালী, কিন্তু তবু মানুষ আমার পীঠে গদি কষে দেয়, আবার তার উপর উঠে বসে। তার হাতে চাবুক থাকে । আমার পীঠে চাবুকের বাড়ি পড়ে । আমি দৌড়াতে দৌড়াতে হয়রান হয়ে যাই তবু মানুষ এত জালেম যে তখনও ক্ষান্ত হয় না, চাবুক মারতেই থাকে । তাই সব জিনিষের নাম নিও কিন্তু এই জালেম মানুষের নামটি নিও না। এটা একটা মহা মছিবত ।”

বাঘের বাচ্চা ভাবলো, হায় আল্লাহ্! মানুষ তাহলে কত বড় হবে ! এই লম্বা-চওড়া জন্তুটিও মানুষকে ভয় পায় ! আর বাপ তো ভয় পেতে পেতে মারাই গেলেন । কী রকম এই ভয়ঙ্কর মানুষটি ?

আরো আগিয়ে গেল । হঠাৎ একটি উঁট চোখে পড়লো। সে ভাবলো, এইটাই হবে মানুষ । একটি অঙ্গও এর সোজা নয়। ঘাড় একদিকে, কোমর অন্যদিকে, পা গুলি আরেক দিকে বাহির হয়ে কিম্ভুতকিমাকার আকৃতির এই জন্তুটিই মানুষ হবে, এটা ঘোড়ার চেয়েও চার হাত উঁচা । সে কাছে গিয়ে উঁটকে বললো, “মানুষ কি আপনারই নাম ? ”

উঁট বললো, “আরে লা-হাউলা ওয়ালা-কুউওয়াতা! এই রকম জালেম চীজের নাম নিয়েছো তুমি? এর মত জালেম আর হয় না। এই নাম আমার সামনে উচ্চারণ করিও না। আমি শুধু একা নই, আমার শত শত ভাই আজ এর হাতে বন্দী । আমার নাকের ডগায় ছিদ্রের মধ্যে দড়ি ঢুকিয়ে দিয়েছে তারপর সেই দড়ি আমার সামনের ভায়ের লেজে বেঁধে দিয়ে শত শত জনকে সারি বেঁধে মানুষের একটি মাত্র ছোট বাচ্চা টেনে নিয়ে যাচ্ছে । আমরা কত কাঁদি, কত বিলাপ করি, কত চিৎকার দেই; কিন্তু মানুষের ছোট একটি বাচ্চা আমাদেরকে টানতে টানতে নিয়ে যায়। মানুষের কথার উপরে শত শত উঁটের একটি কথাও চলে না । এটা বড় জালেম চীজ। এই নাম আমার সামনে আর নিয়ো না ।”

বাঘের বাচ্চা বললো, “হায় আল্লাহ্! মানুষ কত বিরাট হতে পারে ? এত বড় এই জন্তুটি সে-ও মানুষকে ভয় পায়। ঘোড়া তো শুধু নিজের মছিবতের কথা বলেছে আর এটা দেখি তার সকল ভাতৃসমাজের মছিবতের কথা বয়ান করলো। এক শ’ উঁট এক সঙ্গে মানুষের একটি মাত্র বাচ্চার কাছে বাধ্য হয়ে যায়!”

ভয়ে ভয়ে সে সামনে অগ্রসর হলো । হঠাৎ একটি হাতী দেখতে পেলো। সে ভাবলো, এইটাই মানুষ । কারণ চারটা মোটা মোটা খাম্বার উপর একটা বিল্ডিং এর মত দাঁড়িয়ে আছে, ছাদের উপরে যেন একটি পানির ট্যাঙ্ক রেখে দিয়েছে; সুতরাং মানুষ এইটাই ।ভয়ে ভয়ে সে হাতীর কাছে গিয়ে বললো, “জনাব, আপনার নামই কি তবে মানুষ ?” মানুষ আপনাকে বলা হয় ?”

হাতী বললো, “তাওবা, আস্তাগফিরুল্লাহ্! এই কোন্ মছিবতের নাম নিয়েছো ? আমার সামনে এই নাম উচ্চারণ করিও না । এই জিনিষটা বড় জালেম । আমার দেহ বিরাট হতে পারে, দেখতে মনে হয় একটি বিল্ডিং দাঁড়িয়ে আছে । তা সত্ত্বেও একটি মাত্র বাচ্চা মানুষ আমার পীঠে চড়ে বসে। তারপর তার হাতে লোহার হান্টার থাকে, একটু যদি এদিক-ওদিক করি,সেই লোহার হান্টার আমার মাথায় মেরে দেয় । আমি শুধু কাঁদতে পারি, বিলাপ করতে পারি, আর কিছু করতে পারি না। ঘোড়ার মুখে তবু লাগাম লাগিয়ে সওয়ার হয় । আর আমাকে বিনা লাগামেই কাবু করে ফেলে। লাগামও নাই আবার নাকের দড়িও নাই তবু আমি মানুষের কাছে বাধ্য হয়ে পড়ি। এই মানুষ একটা আজীব চীজ!”

বাঘ বললো, “হায় আল্লাহ! মানুষ তাহলে কোন জিনিষকে বলবো ? যাকেই দেখি সেই মানুষকে ভয় পায়, মানুষের নাম শুনলে কেঁপে উঠে আর বলে, মানুষ বড় জালেম জিনিষ । আমি এখন কোথায় যাবো ? কোথায় মানুষ পাবো” ? এই বলে সে আরও আগে অগ্রসর হলো ।

দশ-বারো বৎসর বয়সের এক মিস্ত্রির ছেলে একটা মোটা কাঠ চিরার কাজে ব্যস্ত ছিল। কাঠের খন্ডটি উঁচুতে একটা মাচায় রাখা ছিল। করাত চালাতে সুবিধার জন্যে দুই পাশের কাঠ যেন ফাঁক হয়ে থাকে সেজন্যে আধা-চিরা কাঠের মাঝখানে একটা কাঠি দিয়ে গোঁজ দিয়ে রেখেছিল। বাঘের বাচ্চা ছেলেটিকে দেখতে পেয়ে তার সামনে কাঠের খন্ডের উপর বসলো। সে কল্পনাও করতে পারেনি যে এই ছেলেটি মানুষ। কারণ সে ঘোড়া দেখেছে, উঁট দেখেছে এবং হাতী দেখেছে। সবাই মানুষকে ভয় পেয়েছে। এত বড় বড় জন্তু এই ছোট ছেলেটিকে দেখে ভয় পাওয়ার কথা নয় । সুতরাং এটা মানুষ বলে কল্পনাও হলো না তার । শুধু অনুসন্ধানের জন্যে তাকে জিজ্ঞাসা করলো, “ভাই মানুষ কোথায় পাওয়া যায় ?”

মিস্ত্রির ছেলে বললো, “আমাকেই মানুষ বলা হয় । বাঘের বাচ্চা বললো, “লা-হাওলা ওয়ালা কুউওয়াতা! গজ খানিক লম্বা
একটা ছেলে বলছে, আমিই মানুষ! আমার বাপ কি তবে বোকা ছিল যে তোকে ভয় পাবে ? আমার সঙ্গে ইয়ার্কি ? এক থাপ্পড় মেরে তোর কাম সারা করে দিব এখনই !

ছেলেটি ভাবলো, হাজার হলেও এটা বাঘ। এর সঙ্গে শক্তিতে পারা যাবে না, তর্ক করেও লাভ হবে না। বুদ্ধির জোর না হলে শক্তি দিয়ে এর কাছ থেকে প্রাণে বাঁচা যাবে না । সে দেখলো, যে-কাঠের খন্ডটি সে চিরার সময় একটা গোঁজ ঠুকে দিয়েছিল বাঘের লেজটি তার ফাঁকে ঢুকে গিয়ে নীচের দিকে ঝুলে আছে। সে বললো, “বাঘ মশাই, আপনি সব-কিছুই করতে পারেন। আপনি জঙ্গলের বাদশাহ্ । আপনার শক্তি আছে, আমার শক্তি নাই । তাই এই গোঁজটি আমি খুলতে পারছি না। যদি আপনার শক্তি দিয়ে এই গোঁজটি খুলে দেন তবে আমার বড় উপকার হয়।”

বাঘ বললো, “এটা আবার একটা কাজ নাকি ?” এই বলে সে এক থাবা মেরে সেই গোঁজটি খুলে ফেললো । আর অমনি দুই দিকের চিরা কাঠ চেপে এসে বাঘের লেজ আটকিয়ে ফেললো । বাঘের বাচ্চা চিঁ চিঁ করতে লাগলো। লেজ আর ছাড়াতে পারলো না ।

এদিকে ছেলেটি চিৎকার করে “বাঘ ধরেছি, বাঘ ধরেছি” বলে গাঁয়ের লোক ডাকতে লাগলো । মুহূর্তের মধ্যে সারা গাঁয়ের লোক জমা হয়ে বাঘের বাচ্চাকে বন্দী করলো লোহার খাঁচায়। মানুষ চেনার আগেই সে মানুষের একটি বাচ্চার হাতে এখন বন্দী। সে এখন মানুষ চিনেছে। কিন্তু এখন আর চিনে কি লাভ ? আজ তার রক্ষা নাই। কেউ বল্লম আনলো, কেউ বন্দুক, কেউ দা-বটি, মোটকথা যার কাছে যা ছিল তাই নিয়ে এসে বাঘের খাঁচা ঘেরাও করলো । আজ সবাই মিলে তাকে হত্যা করবে। আজ তাদের উৎসব ।

বাঘ বুঝতে পারলো, বাবার উপদেশ না মানার কারণেই আজ আমার এই দুঃখ, এই লাঞ্ছনা আর এই মৃত্যু। সুতরাং বাঘের শক্তি পরাজিত হলো। জ্ঞানই বড় শক্তি। জ্ঞানের কাছে সকল শক্তি নিঃশেষ হয়ে যায়। জ্ঞান সব কিছুকেই জয় করতে পারে। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেনঃ

যাদের জ্ঞান আছে তাদেরকে ছাড়া সকলই ধ্বংসশীল ।

গল্প থেকে শিক্ষা: জ্ঞানই শক্তি, জ্ঞানই সকল ক্ষমতার উৎস ও মানুষের শ্রেষ্ঠত্বের কারণ! 

গল্পের উৎস: খুতবাতে হাকীমুল ইসলাম; খন্ড ২, পৃষ্ঠা ২১। 

সাপের তাওবা : গল্প থেকে শিক্ষা ২!

আমার কাছে যারা তালীম গ্রহণ করতে আসে প্রথমেই আমি কাউকে তিরস্কার করি না। মানুষ যখন আমাকে সুঁই ফোটায় তখন আমি ‘উহ!’ করে উঠি মাত্র। সেই শব্দটি শোনা যায়। আর যে-লোকটি আমাকে সুঁই ফুটালো তার শব্দটি শোনা যায় না। ফলে লোকে ভাবে আমি জালেম আর লোকটি মজলুম। এভাবে লোকে মজলুমকে জালেম আর জালেমকে মজলুম মনে করে থাকে।

তিরস্কার না করার দরুণ আমার যে-অবস্থা হতে পারে তা’ নীচের ঘটনাটির দ্বারা অনুমান করা যায়।

এক সাপ তার জীবনে কতবার দংশন করেছে আর আল্লাহর কত মাখলুককে কষ্ট দিয়েছে সেই চিন্তা করে বিচলিত হয়ে পড়লো। এখন তাওবা করে ভাল হয়ে যাবে এই চিন্তা করে সে এক পীরের কাছে গিয়ে মুরীদ হলো এবং তাওবা করলো যে আর কখনও কাউকে কামড়াবে না ।

একথা সমস্ত বন-জঙ্গলে ছড়িয়ে পড়লো যে সাপটা পীরের কাছে মুরীদ হয়েছে এবং আর কাউকে কামড়াবে না বলে তাওবা করেছে। সব জন্তু নিরাপদ হলো । ব্যাঙ এসে তার পীঠে বসে থাকে, ইঁদুর এসে লেজ কামড়িয়ে টানাটানি করে। আর সে সবর করে। ঝাঁকে ঝাঁকে মাছি এসে তার মাংসের কণা ছিঁড়ে নিয়ে উড়ে যায়। সে সবর করে। পিঁপড়ার দল মনের আনন্দে তার দেহ ফুটা করে রক্ত শুষে নেয়। সে সবর করে।

একদিন পীর সাহেব সেই রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন। দেখলেন সাপটির দেহ ক্ষত বিক্ষত হয়ে পড়েছে।

জিজ্ঞাসা করলেন, ‘এ কী অবস্থা তোর?

সাপ বললো, ‘হুজুর! এসব আপনার মুরীদ হওয়ার বরকত। জঙ্গলের জন্তুরা আমার তাওবা করার কথা শুনে নিশ্চিন্ত মনে আমাকে জুলুম করে চলেছে। কিন্তু আমি যে তাওবা ভঙ্গ করতে পারি না, তাই সবর করে চলেছি।’

পীর সাহেব শোনালেন, ‘আরে নাদান! তোকে আমি ছোবল মারা থেকে তাওবা করিয়েছিলাম; ফোঁস করা থেকে তো তাওবা করাইনি? প্রয়োজন বোধে ফোঁস করে উঠিস। নিজের হেফাজতের জন্যে মাঝে মাঝে ফোঁস করে উঠার দরকার আছে।

আমিও সেইরূপ মানুষের বিশৃঙ্খল আচরণ থেকে বাঁচার জন্যে ফোঁস করে দিই। যদি এইরূপ না করি তবে চারিদিক থেকে লোকে আমাকে এভাবে ঘিরে ধরবে যে সকল গুরুত্বপূর্ণ কাজ পড়ে থাকবে ।

গল্প থেকে শিক্ষা: ভদ্রতা মানে দুর্বলতা নয়! আঘাত আসলে প্রতিহত করতে হবে! 

গল্পের উৎসঃ আল এফাযাতুল য়্যাওমিয়্যাহ্ খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ২৫৫।

প্রিয় পাঠক পাঠিকা, আশা করি উপদেশ মূলক হাসির গল্প গুলো পড়ে আপনার ভালো লেগেছে। আমরা পরবর্তী আরও উপদেশ মূলক হাসির গল্প এখানে যুক্ত করবো। গল্পগুলো পড়ার জন্য আবারো আসার আমন্ত্রণ রইলো!

Please follow our Facebook, Twitter, Instagram, Linkedin, Pinterest, Tumblr, And Youtube channels for more updates.

Leave a Comment

Discover more from Amar Bangla Post

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading