বিশ্বস্ত ক্রীতদাস (এক কৃতদাসের সততার গল্প)

প্রভাবশালী এক নেতা। সার্ভ এলাকায় তাঁর বাস। নূহ ইবনে মারইয়াম নামে প্রসিদ্ধ। সেখানকার সম্মানজনক বিচারকের আসনটি তিনিই অলংকৃত করে আছেন।

বিচারককে আরবীতে কাজী বলা হয়। আজ বহু বছর যাবত নূহ ইবনে মারইয়াম এ পদে অধিষ্ঠিত আছেন। এলাকার লোকেরা বিভিন্ন সমস্যায় নিপতিত হন। কখনো বা শিকার হোন জুলুম নির্যাতন ও অত্যাচার অবিচারের। অতঃপর ন্যায়বিচারের জন্য ছুটে  আসেন কাজীর দরবারে। কাজী সাহেব বাদী বিবাদীর কথা শুনেন। প্রয়োজনে সাক্ষী-প্রমাণ তলব করেন। অতঃপর ইনসাফ অনুযায়ী ফায়সালা দিয়ে সবাইকে বিদায় দেন।

কাজী সাহেবের ছিল এক রূপসী মেয়ে। মেয়েটি যেমনি সুন্দরী তেমনি বুদ্ধিমতি। তাঁর মনোহারিণী রূপ ও বুদ্ধিমত্তার প্রশংসা মানুষের মুখে মুখে ছিল। এ অবস্থা কেবল নিজ অঞ্চলেই নয়, আশে-পাশের এলাকাগুলোতেও ছড়িয়ে পড়েছিল বিদ্যুতের মত।

মেয়েটি বড় হয়েছে। সে এখন পূর্ণ যুবতী। বড় বড় পন্ডিত ও নেতৃস্থানীয় ব্যক্তির পক্ষ থেকে অসংখ্য পয়গাম এসেছে। সবাই তাকে বিয়ে করে জীবন সঙ্গিনী বানাতে চায়। চায় দাম্পত্য জীবনের পূর্ণ সুখ লাভ করতে।

কিন্তু কাজী সাহেব কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। পারেন না কিছুই স্থির করতে। তিনি দুশ্চিন্তায় পড়ে যান। ভাবেন, আমার কলিজার টুকরো মেয়েটিকে কার হাতে তুলে দেব? যদি অমুকের কাছে পাত্রস্থ করি তবে অমুক অসন্তুষ্ট হবে। আবার ওর কাছে দিলেও নাখোশ হবে। কেউ তো কারো চেয়ে কম নয়। যাহোক অনেক ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

কাজী সাহেব ধনাঢ্য ব্যক্তি। অর্থ সম্পদের কোন অভাব নেই। প্রচুর জমিজমা আছে। আছে আঙ্গুর ও অন্যান্য ফলমূলের একটি বাগানও। মুবারক নামে এক বিশ্বস্ত ক্রীতদাস বাগানটি দেখাশুনা করে।

মুবারক ক্রীতদাস হলে কি হবে? তাঁর মধ্যে পূর্ণ মাত্রায় বিদ্যমান ছিল খোদার ভয়। তাকওয়া পরহেজগারীতে সে ছিল অতুলনীয়। জেনে শুনে কারো হক নষ্ট করার মানুষ সে ছিল না। আজ এক মাস হল, সে কাজী সাহেবের বাগানে কাজ নিয়েছে। কাজী সাহেব চেহারা দেখেই বুঝে ছিলেন সৎ ও বুদ্ধিমান হবে। বাস্তবতাও ছিল তাই।

একদিনের ঘটনা।

কাজী নূহ আঙ্গুর গাছ দেখার জন্য বাগানে গেলেন। মুবারককে কাছে ডাকলেন। বললেন, মুবারক! আমার জন্য ছোট্ট একটি ঝুড়িতে করে সামান্য আঙ্গুর আন তো।

মুবারক চলে গেল। একটু পর আঙ্গুর নিয়ে ফিরে এল। ধুয়ে পরিস্কার করল। তারপর কাজী সাহেবের সামনে খাওয়ার জন্য পরিবেশন করল।

কাজী সাহেব কয়েকটি আঙ্গুর হাতে নিলেন। একটি মুখে দিলেন। কিন্তু একি! আঙ্গুর মুখে দেওয়ার সাথে সাথে তাঁর চেহারার রং পরিবর্তন হয়ে গেল। গোটা মুখে ফুটে উঠল প্রচন্ড বিরক্তির ছাপ।

বাগানে ছিল অসংখ্য আঙ্গুর গাছ। কোনটা মিষ্টি কোনটা টক। কিন্তু মুবারক আজও তা পার্থক্য করতে পারেনি। পারেনি মিষ্টি আঙ্গুরের গাছগুলোকে টক আঙ্গুরের গাছ থেকে আলাদা করতে। আর পারবেই বা কেমন করে? সে তো আজ পর্যন্ত একটি আঙ্গুরও মুখে দেয়নি।

টক আঙ্গুর নিয়ে আসায় কাজী সাহেব রাগে কটমট করতে থাকেন। তিনি ঝাঁঝালো কণ্ঠে বলেন—মুবারক! তোমাকে আমি বুদ্ধিমান মনে করেছিলাম। কিন্তু আজ দেখছি, তুমিই হলে সবচেয়ে বড় নির্বোধ। যে ক্রীতদাস আপন মনিবের জন্য মিষ্টি আঙ্গুরের পরিবর্তে টক আঙ্গুর নিয়ে আসে, তাঁর চেয়ে বড় ধোকা পৃথিবীতে আর আছে কি?

মুবারক মনিবের কথাগুলো মাথা নীচু করে শুনল। মনিব কথা শেষ করলে সে বিনীত কণ্ঠে বলল—

: সম্মানিত মনিব আমার! আপনি ঠিকিই বলেছেন। তবে কোনগুলো মিষ্টি আর কোনগুলো টক তা তো আমি জানি না।

: কি বললে তুমি জানো না! কাজী সাহেব সবিস্ময়ে কথাটি বললেন।

: হ্যাঁ, আমি জানি না।

: দীর্ঘ এক মাস হল, বাগানে কাজ নিয়েছ। আর আজ বলছ এই কথা?

: এক মাস কেন? কয়েক যুগ এমনকি আজীবন থাকলেও আমাকে একই কথা বলতে হবে।

মুবারক! তোমার কথা আমি কিছুই বুঝতে পারছি না। তুমি কী বলতে চাও, কী বুঝাতে চাও পরিস্কার করে বল।

: জনাব! আপনি আমাকে রেখেছেন বাগান দেখাশুনা ও পরিচর্যা করার জন্য। খাওয়ার অনুমতি তো পাইনি। সুতরাং আপনিই বলুন, বিনা অনুমতিতে অন্যের জিনিস কিভাবে আমি খাবো? এটা কি আমানতের খেয়ানত নয়? এর জন্য কি আল্লাহর দরবারে আমাকে জবাবদিহি করতে হবে না?

মুবারকের কথায় কাজী সাহেব খুশি হলেন। মনে মনে বললেন, সে তো কেবল বুদ্ধিমানই নয়, খোদাভীরু আল্লাহ ওয়ালাও বটে। আমি তার  চেহারা দেখে যতটুকু সৎ ও বুদ্ধিমান বলে মনে করেছিলাম, সে তো তার চেয়েও অনেক বেশি। আহা! দুনিয়ার সব মানুষ যদি এমন হতো।

সেদিন বাসায় ফিরে কাজী সাহেব স্ত্রীর নিকট সবকিছু খুলে বললেন। স্বামীর কথাগুলো স্ত্রী তন্ময় হয়ে শুনছিলেন। ভাবছিলেন তিনি, ক্রীতদাসরাও তাহলে খোদাভীরু হয়, তাদের অন্তরেও সদা  সর্বদা জাগ্রত থাকে পরাক্রমশালী আল্লাহর সীমাহীন ভীতি। আহা! আমার মেয়ের জন্য যদি এমন একটি ছেলে পেতাম।

পিতা যখন মায়ের নিকট মুবারকের ঘটনা বর্ণনা করছিল তখন মেয়েও দরজার আড়াল থেকে সবকিছু শুনছিল। তাঁর হৃদয় রাজ্যেও তখন বয়ে চলছিল এরূপ একজন স্বামীর কল্পনাই।

কয়েকদিন পর। কাজী সাহেব বিষন্ন মনে বসে আছেন। মনটি তার  একদম ভাল নেই। স্ত্রী বলল, কি ব্যাপার? আপনাকে খুব বিমর্ষ দেখাচ্ছে। কিছু চিন্তা করছেন বুঝি?

স্ত্রীর কথায় কাজী সাহেব সম্বিত ফিরে পেলেন। বললেন—হ্যাঁ, তোমার মেয়েকে নিয়ে কেন জানি আজ ভীষণ চিন্তা হচ্ছে। মেয়ের বয়স বেড়ে যাচ্ছে। অথচ আজও কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারলাম না।

স্ত্রী বললেন আজ সকালে আমার মাথায় একটি বুদ্ধি এসেছে। আপনি অনুমতি দিলে বলতে পারি।

: বল, অবশ্যই বল।

: আমাদের ক্রীতদাস মুবারক। সে একটি আল্লাহ ওয়ালা ছেলে। এ কথা আপনিই আমাকে বলেছেন। তাঁর খোদাভীরুতা ও পরহেযগারীর ব্যাপারে আমারও কোন সন্দেহ নেই। আমি মনে করি এত পেরেশান না হয়ে পাত্র নির্বাচনের ব্যাপারে তার সাথেই আমরা পরামর্শ করতে পারি।

: হ্যাঁ, তুমি ঠিক কথাই বলেছ। এ সহজ কথাটি এত দিন আমার মাথায় আসে নি। ক্রীতদাস হলে কি হবে তার জ্ঞান কিন্তু মোটেও কম নেই।

ঐ দিন বিকালে মুবারককে ডেকে কাজী সাহেব বললেন—

: মুবারক! আমরা তোমাকে অনেক স্নেহ করি। নিজ সন্তানের মতই হৃদয় দিয়ে ভালবাসি। এখন তোমাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শের জন্য ডেকেছি। তুমি জান, আমাদের একটি মেয়ে আছে। বিভিন্ন স্থান থেকে তার বিয়ের প্রস্তাব এসেছে; কিন্ত আমি স্থির করতে পারি নি কার সাথে তার বিয়ে দেব! এখন তুমিই বল আমি কি করতে পারি?

মুবারক বলল, এ তো কঠিন কিছু নয়। ইসলাম পূর্ব অন্ধকার যুগে কাফিররা ছেলে-মেয়েদের বিয়ের বেলায় বংশকে প্রধান্য দিত। পাত্র বা পাত্রী যদি নামকরা বিখ্যাত বংশের হত, তবে তার অন্য কোন গুণ আছে কি নেই, তা তলিয়ে দেখার প্রয়োজন বোধ করত না।

ইহুদি ও খ্রিষ্টানরা রূপ  ও সৌন্দর্যের বিচার করত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং খোলাফায়ে রাশদীনের জামানায় মানুষ আল্লাহ ভীতি ও পরহেযগারীর কথা ভাবত। আর বর্তমান যুগে মানুষ প্রধান্য দেয় টাকা পয়সা ও ধন ঐশ্চর্যকে। সুতরাং আপনি উল্লেখিত বিষয়গুলো থেকে যে কোন একটিই মাপকাঠি বানিয়ে মেয়ের জন্য পাত্র নির্বাচন করে ফেলুন।

মুবারককে তখনকার মত বিদায় দিয়ে কাজী সাহেব স্ত্রীকে নিয়ে বসলেন। তারপর মুবারকের কথাগুলো নিয়ে উভয়ে অনেক চিন্তা ভাবনা করলেন। বললেন, যদি স্বামী স্ত্রীর মধ্যে দ্বীনদারী থাকে তবে অন্যান্য ব্যাপারে কিছুটা কমতি থাকলেও কোন অসুবিধা নেই। তাদের দাম্পত্য জীবনে অবশ্যই সুখ শান্তি আসবে। কিন্তু দীনদারী ব্যতীত অন্য দিকগুলো পূর্ণ মাত্রায় বিদ্যমান থাকলেও প্রকৃত শান্তি যে আসবে না একথা নিশ্চিত করেই বলা যায়। সুতরাং শেষ পর্যন্ত তারা খোদাভীতি ও দ্বীনদারীর দিকটিকেই মাপকাঠি বানিয়ে মেয়ের জন্য পাত্র নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলেন।

এবার মাপকাঠি অনুযায়ী পাত্র নির্বাচনের পালা। দেখা গেল, এ পর্যন্ত যারা প্রস্তাব পাঠিয়েছে তাদের কেউই এ মাপকাঠিতে টিকে না। কারো বংশ ভাল, কেউ রূপ সৌন্দর্যে অতুলনীয়, আবার কেউ কেউ অঢেল ধন সম্পদের মালিক, কিন্তু পূর্ন দ্বীনদারী ও খোদাভীতি কারো মধ্যেই নেই। এখন তবে উপায়?

উপায় এখন একটিই। প্রকৃত দ্বীনদার ছেলে পেতে হলে মুবারকের হাতেই মেয়েকে তুলে দিতে হবে। তাকেই বরণ করতে হবে একমাত্র জামাতা হিসেবে। কিন্তু সে যে ক্রীতদাস। মেয়ে কি তাকে মেনে নিবে? গ্রহণ করবে তাকে স্বামী হিসেবে? এ তো এক বিরাট প্রশ্ন।

স্ত্রী কাজী সাহেবকে বললেন, এত চিন্তার প্রয়োজন নেই। আমি মেয়ের সাথে আলাপ করে নেই। দেখি, সে কি বলে।

মা মেয়েকে সবকিছু বললেন। মেয়েটি নিজে দ্বীনদার হওয়ার কারণে সেও দ্বীনদারীকেই প্রাধান্য দিল। মুখে শুধু এতটুকু বলল, আম্মাজান! আমি এ যাবত কখনোই আপনাদের মতের বিরুদ্ধে কিছু করি নি। ভবিষ্যতেও করব না, ইনশাআল্লাহ। এ ব্যাপারে যা ভাল মনে করেন তাই করুণ। তাতে আমার কোন আপত্তি নেই।

মেয়ের কথায় মায়ের মন খুশিতে নেচে উঠল। তিনি মেয়ের কাছ থেকে এমন উত্তরই আশা করছিলেন। স্বামীকে এক রকম দৌড়ে এসে বললেন, মা আমার রাজি আছে। এবার সামনের করণীয় ঠিক করুন।

সংবাদ শুনে কাজী সাহেবের চোখে মুখে ফুটে উঠল এক অপূর্ব আনন্দ উচ্ছাস। সঙ্গে সঙ্গে তিনি ক্রীতদাস মুবারককে ডেকে পাঠালেন। বললেন, মুবারক! আমি তোমার মধ্যে যে যোগ্যতা, বুদ্ধিমত্তা বিশ্বস্ততা ও পবিত্রতা দেখতে পেয়েছি, বর্তমানকালে তা সত্যি বিরল। আমার ইচ্ছা, যদি তুমি রাজি থাক, তবে তোমার হাতেই আমার একমাত্র কন্যাকে তুলে দিব।

মুবারক বলল, হুজুর! আমি হলাম একজন ক্রীতদাস-গোলাম। আপনি পয়সার বদলে আমাকে খরিদ করেছেন। তদুপরি আপনি হলেন অত্র এলাকার কাজী ও সম্মানি ব্যক্তি। আপনার কথায় কত লোক উঠা বসা করে। শুনেছি, আপনার মেয়েও নাকি অনিন্দ্য সুন্দরী। সুতরাং আপনার মত একজন মহান ব্যক্তির মেয়ের বিবাহ একজন ক্রীতদাসের সাথে কি করে হতে পারে? তাছাড়া আপনার মেয়েই বা বিষয়টিকে কিভাবে মেনে নিবে?

কাজী সাহেব বললেন, মুবারক! তুমি গোলাম হওয়ার প্রশ্ন তুলেছ? যাও, এখন থেকেই তুমি আযাদ-মুক্ত-স্বাধীন। আর মেয়ের মতামত আমরা নিয়েছি। সে তোমার ব্যাপারে ইতিবাচক অভিমত প্রকাশ করেছে। অতঃপর কাজী সাহেব মুবারকের সাথে আপন মেয়ের বিয়ে দিলেন এবং এবং উভয়কে প্রচুর ধন সম্পদ দান করলেন। তখন থেকেই শুরু হল মুবারকের নতুন জীবন।

এক সময় তাদের কোল জুড়ে জন্ম নিল এক পুত্র সন্তান। স্বামী স্ত্রী পরামর্শ করে নাম রাখলেন আব্দুল্লাহ। এ হল সেই ছেলে যিনি গোটা দুনিয়ায় আব্দুল্লাহ ইবনে মুবারক নামে খ্যাতি লাভ করেছেন। যিনি কেবল একজন বড় মুহাদ্দিসই ছিলেন না, মহাজ্ঞানী ও সম্মানিত সাধকও ছিলেন। এ মহা মনীষীর কয়েকটি ঘটনা হৃদয় গলে সিরিজের বিভিন্ন স্থানে উল্লেখ করা হয়েছে।

সম্মানিত পাঠক পাঠিকা! আলোচ্য ঘটনা থেকে আমরা কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি। যথা—

১. দ্বীনদারীর ফলাফল কেবল আখেরাতে নয়, দুনিয়াতেও পাওয়া যায়। তাইতো একজন ক্রীতদাস হয়ে মুবারক কেবল কাজী সাহেবের রূপসী কন্যাকেই লাভ করেনি, গোলামীর জিঞ্জিরও গর্দান থেকে চিরতরে অপসারিত হয়েছে।

২. স্বামী স্ত্রী বা পাত্র পাত্রী নির্বাচনের সময় অতশত চিন্তার প্রয়োজন নেই। সর্বাগ্রে প্রয়োজন দ্বীনদারী। দ্বীনদারী থাকলে অন্যান্য দিকগুলো হালকা নজরে দেখলেও কোন সমস্যা নেই। কিন্তু দ্বীনদারীর পরওয়া না করে কেবল অন্যগুলো তালাশ করলে ফলাফল অনেকটা ঐ রকমই হতে পারে যেমন হয় সংখ্যার বাম দিকে শুন্য বসালে।

৩. ছেলে মেয়ে বিয়ে দেওয়ার সময় স্ত্রীর সাথেও পরামর্শ করা উচিৎ। সেই সাথে পাত্র সকল অবস্থা তুলে ধরে ছেলে-মেয়েদের মতামতও নেওয়া প্রয়োজন।

হে আল্লাহ! উল্লেখিত ঘটনার শিক্ষণীয় দিকগুলো আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করার তাওফীক দান করুণ। আমীন। গল্পের সূত্র : আত তিবরুল মাসবুক।

লেখক : মাওলানা মুহাম্মদ মুফীজুল ইসলাম। সাড়া জাগানো সত্য কাহিনী (হৃদয় গলে ১৩) বই থেকে। 

For more update please follow our Facebook, Twitter, Instagram , Linkedin , Pinterest , Tumblr And Youtube channel.

Leave a Comment

Discover more from Amar Bangla Post

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading