বাংলাদেশের শ্রমআইন: কর্মক্ষেত্রে নারীর অধিকার

“বিশ্বে যা-কিছু মহান সৃষ্টি চির-কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।” কাজী নজরুল ইসলামের “নারী” কবিতার দুটি জনপ্রিয় লাইন, এই কবিতায় কবি নারীর অবদান ও মর্যাদার কথা তুলে ধরেছেন।

বাংলাদেশের শ্রমজীবী নারীদের অধিকার
ছবিঃ বাংলাদেশের শ্রমজীবি নারীরা। চিত্র গ্রাহকঃ মুমতাহিনা ত্বন্নী (pexels)

নারীর অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ও সামাজিক অবস্থান সুদৃঢ় করার অন্যতম প্রধান উপায় হলো কর্মসংস্থান। তবে বাস্তবতায়, কর্মক্ষেত্রে নারীরা প্রায়ই বৈষম্য, হয়রানি ও অতিরিক্ত কর্মচাপের মুখোমুখি হন। কর্মজীবী নারীদের সুরক্ষা ও অধিকার নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ শ্রমআইন, ২০০৬ এবং সংবিধানের বিভিন্ন ধারার রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। পাশাপাশি, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (ILO) কর্তৃক নির্ধারিত কনভেনশনসমূহও নারীর কর্মস্থলে নিরাপত্তা ও অধিকার সংরক্ষণের সহায়ক। অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রথম শর্ত হলো সচেতনতা। তাই একজন কর্মজীবী নারীর জন্য তার অধিকার, আইনি প্রতিকার এবং প্রয়োজনীয় সহায়তার পথ সম্পর্কে সুস্পষ্ট জ্ঞান থাকা একান্ত অপরিহার্য। আত্মনির্ভরশীল ও সুরক্ষিত কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করাই নারী-অগ্রযাত্রার অন্যতম মূলভিত্তি।

বাংলাদেশের সংবিধান শ্রমজীবী নারীদের অধিকার সুরক্ষায় সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা প্রদান করেছে। সংবিধানের ধারা ২৭ অনুযায়ী, সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান এবং আইন দ্বারা সমান সুরক্ষা পাওয়ার অধিকারী। ধারা ২৮(২) স্পষ্টভাবে উল্লেখ করে যে, কেবল লিঙ্গের ভিত্তিতে নারীদের প্রতি কোনো বৈষম্য করা যাবে না। এছাড়া, ধারা ২৯ নাগরিকদের সমান কর্মসংস্থানের সুযোগ এবং যোগ্যতার ভিত্তিতে পদোন্নতির নিশ্চয়তা প্রদান করে। ধারা ৩৪ অনুযায়ী, বলপূর্বক শ্রম নিষিদ্ধ; অর্থাৎ, কোনো শ্রমিককে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাজ করতে বাধ্য করা যাবে না। তাই, একজন নারী কর্মীকে যদি কর্মঘণ্টার বাইরে কাজ করতে বাধ্য করা হয়, তবে তা সংবিধানের মৌলিক অধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন বলে বিবেচিত হবে।

বাংলাদেশ শ্রমআইন, ২০০৬ (সংশোধিত ২০১৮) কর্মক্ষেত্রে নারীর অধিকার সংরক্ষণের লক্ষ্যে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিধান অন্তর্ভুক্ত করেছে। ধারা ১০০ অনুযায়ী, কোনো শ্রমিককে দিনে ৮ ঘণ্টার বেশি কাজ করতে বাধ্য করা যাবে না এবং ধারা ১০২ অনুসারে, সপ্তাহে ৪৮ ঘণ্টার বেশি কাজ করানো হলে তা ওভারটাইম হিসেবে গণ্য হবে, যেখানে অতিরিক্ত মজুরি প্রদান বাধ্যতামূলক। ধারা ১০৫ শ্রমিকদের জন্য সাপ্তাহিক একদিন বাধ্যতামূলক ছুটির নিশ্চয়তা দেয়। কর্মক্ষেত্রে নারীর নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ধারা ৩২৬ অনুযায়ী যৌন হয়রানি, মানসিক নির্যাতন বা যেকোনো প্রকার হুমকির বিরুদ্ধে প্রতিকার পাওয়ার অধিকার রয়েছে। পাশাপাশি, ধারা ৯৪ মাতৃত্বকালীন সুরক্ষা নিশ্চিত করে, যেখানে একজন নারী কর্মী ছয় মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটি পাওয়ার অধিকারী এবং এই সময়ের মধ্যে তাকে বরখাস্ত করা যাবে না। এছাড়াও, শ্রমআইনে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে যে কোনো নারী কর্মীর প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ করা যাবে না এবং যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও মানসিকভাবে হয়রানি করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। এসব বিধান নারীর কর্মপরিবেশকে সুরক্ষিত ও সম্মানজনক করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (ILO)-এর সদস্য হওয়ায় সংস্থাটির বিভিন্ন কনভেনশন অনুসরণ করতে বাধ্য, যা কর্মক্ষেত্রে নারীর অধিকার ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ILO Convention 111 অনুযায়ী, কর্মক্ষেত্রে যেকোনো ধরনের বৈষম্য সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ, যার অর্থ জাতি, ধর্ম, লিঙ্গ বা অন্য কোনো ভিত্তিতে নারী-পুরুষের মধ্যে বৈষম্যমূলক আচরণ করা যাবে না। এই কনভেনশন কর্মক্ষেত্রে সমান সুযোগ ও সমান বেতন নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করে। অন্যদিকে, ILO Convention 190 কর্মক্ষেত্রে সহিংসতা ও হয়রানির বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের বাধ্যবাধকতা আরোপ করে। এই কনভেনশন অনুসারে, কর্মস্থলে নারী কর্মীদের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানি, মানসিক নির্যাতন বা শারীরিক সহিংসতা প্রতিরোধে কার্যকর নীতি ও প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এটি নারী শ্রমিকদের জন্য নিরাপদ, মর্যাদাপূর্ণ ও সহনীয় কর্মপরিবেশ গঠনে সহায়ক। এছাড়া, সর্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণা (Universal Declaration of Human Rights – UDHR)-এর ধারা ২৩ অনুযায়ী, প্রত্যেক ব্যক্তি, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে, ন্যায্য ও নিরাপদ কর্মপরিবেশ পাওয়ার অধিকারী। এই ধারা অনুযায়ী, সকল শ্রমিকের জন্য কাজের সুষ্ঠু পরিবেশ, ন্যায্য মজুরি, বৈষম্যহীনতা ও চাকরির নিরাপত্তা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। এসব আন্তর্জাতিক আইন ও কনভেনশন নারীদের কর্মক্ষেত্রে অধিকার ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে একটি বৈশ্বিক মানদণ্ড তৈরি করেছে, যা বাংলাদেশের শ্রম আইনের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে নারী কর্মীদের জন্য নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ কর্মপরিবেশ গঠনে সহায়তা করে।

নারী শ্রমিকদের জন্য নিরাপদ ও বৈষম্যহীন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে শ্রমআইনে বিভিন্ন সুরক্ষা ব্যবস্থা উল্লেখ আছে। তবে, যদি কোনো নারী কর্মী কর্মস্থলে শ্রমআইনের লঙ্ঘনের শিকার হন, তাহলে তার জন্য আইনগত প্রতিকার পাওয়ার বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে। প্রথমত, অভিযোগ দাখিল করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন নারী কর্মী যদি হয়রানি, বৈষম্য বা অন্য কোনো অন্যায়ের সম্মুখীন হন, তবে তিনি প্রাথমিকভাবে অফিসের মানবসম্পদ (HR) বিভাগে লিখিত অভিযোগ জমা দিতে পারেন। যদি প্রতিষ্ঠান যথাযথ ব্যবস্থা না নেয়, তবে তিনি শ্রম আদালতে (Labour Court) মামলা দায়ের করতে পারেন, যেখানে তার অভিযোগের আইনগত নিষ্পত্তি করা হবে। দ্বিতীয়ত, লিগ্যাল নোটিশ ও বিচার প্রক্রিয়া অনুসরণ করা যেতে পারে। বাংলাদেশ শ্রম আদালত আইন ২০০৬-এর ধারা ২১৪ অনুযায়ী, শ্রমিকদের অভিযোগ নিষ্পত্তির জন্য নির্দিষ্ট আদালত রয়েছে, যা শ্রমজীবীদের অধিকার রক্ষায় কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এছাড়া, ধারা ২৮৯ অনুযায়ী, কোনো প্রতিষ্ঠান শ্রমিকদের প্রতি অন্যায় আচরণ করলে তা আইনের আওতায় আনা যেতে পারে এবং প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা বা শাস্তির আওতায় আনা যেতে পারে। তৃতীয়ত, বিভিন্ন সংস্থা থেকে আইনগত সহায়তা গ্রহণ করা যেতে পারে।

শ্রমিকদের অধিকার সুরক্ষায় বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে, যা বিশেষভাবে নারী শ্রমিকদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক। শ্রম অধিদপ্তর (Department of Labour) হলো একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান যা শ্রমিকদের আইনগত অধিকার সুরক্ষিত রাখতে এবং তাদের সমস্যার সমাধান করতে কাজ করে। এটি কর্মক্ষেত্রে বৈষম্য, হয়রানি বা অন্যান্য শ্রমিক অধিকার লঙ্ঘনের বিষয়গুলো নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করে।জাতীয় মানবাধিকার কমিশন (NHRC) মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করে এবং নারী শ্রমিকদের বিরুদ্ধে যে কোনো ধরনের বৈষম্য বা অন্যায়ের অভিযোগ গ্রহণ ও তাদের প্রতি সহায়তা প্রদান করে। এই কমিশন মানবাধিকার সংক্রান্ত যে কোনো গুরুতর সমস্যার সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা হলো বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতি (BNWLA), যা বিশেষভাবে নারী শ্রমিকদের জন্য বিনামূল্যে আইনি সহায়তা প্রদান করে। এই সংগঠন নারী শ্রমিকদের আইনি সহায়তা, পরামর্শ এবং মামলা মোকাবেলায় সহায়তা করে, তাদের আইনি অধিকার প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়া, বিভিন্ন বেসরকারি ও লিগ্যাল এইড সংস্থা রয়েছে যারা শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করার জন্য কাজ করে। তারা শ্রমিকদের আইনি সহায়তা প্রদান, মামলা পরিচালনা এবং শ্রমিকদের অধিকার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। এইসব সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে শ্রমিকরা আইনি প্রতিকার ও সহায়তা পেতে পারে এবং তাদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা সংগ্রহ করতে পারে। এভাবে একজন নারী কর্মী তার আইনি অধিকার সম্পর্কে সচেতন থেকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে পারেন এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে পারেন। কর্মক্ষেত্রে ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠার জন্য এই পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

বাংলাদেশের উচ্চ আদালতও নারীদের কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে এবং বিভিন্ন রায় দ্বারা আইনি সুরক্ষা প্রদান করেছে। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশিকা অনুযায়ী, কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে স্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে এবং প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে অভিযোগ কমিটি গঠন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এই নির্দেশিকা নারীদের কর্মস্থলে নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত। একটি ঐতিহাসিক রায়, বাংলাদেশ লিগ্যাল অ্যাসিসট্যান্স অ্যান্ড সোসাইটি ট্রাস্ট বনাম বাংলাদেশ, ২০০৯, আদালত স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছে যে, কর্মক্ষেত্রে হয়রানি হলে তা মৌলিক অধিকার লঙ্ঘনের মধ্যে পড়ে। এই রায়ের মাধ্যমে আদালত কর্মী নারীদের মৌলিক অধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে দেশের শ্রমিক আইনে পরিবর্তন আনার প্রস্তাব দিয়েছিল, যাতে কর্মক্ষেত্রে নারীরা বৈষম্য বা হয়রানির শিকার না হন। এছাড়া, শ্রম আদালতের রায় ২০১৯ সালে একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়, যেখানে একজন নারী শ্রমিককে ওভারটাইমের জন্য জোর করার অভিযোগে একটি কোম্পানিকে জরিমানা করা হয়েছিল। এই রায়টি শ্রমিকদের কাজের সঠিক সময় ও শর্ত সুনিশ্চিত করতে এবং কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত শ্রম চাপানোর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ। এই রায়গুলো নারীদের কর্মক্ষেত্রে আইনি সুরক্ষা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে বিচারব্যবস্থার শক্তিশালী ভূমিকা এবং নারীর অধিকার রক্ষায় আদালতের সক্রিয় অংশগ্রহণকে তুলে ধরে।

যদি একজন কর্মজীবী নারী তার কর্মস্থলে কর্মঘণ্টার বাইরে কাজ করতে বাধ্য হন, ছুটির দিনে অতিরিক্ত কাজ করানো হয়, বা মানসিক নির্যাতন ও বৈষম্যের শিকার হন, তবে তা বাংলাদেশের সংবিধান, শ্রমআইন, এবং আন্তর্জাতিক আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘন। এই ধরনের অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতিতে, ওই নারী শ্রম আদালতে অভিযোগ দাখিল করতে পারেন এবং আইনি সহায়তার জন্য বিভিন্ন সংস্থা যেমন শ্রম অধিদপ্তর, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন (NHRC) এবং বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতি (BNWLA) থেকে সহায়তা নিতে পারেন।

নারীর অর্থনৈতিক মুক্তি ও সুরক্ষিত কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে, শ্রমআইন এবং সংবিধানের সঠিক প্রয়োগ অত্যন্ত জরুরি। তবে, একমাত্র তখনই নারীরা সঠিকভাবে তাদের অধিকার প্রয়োগ করতে সক্ষম হবে, যখন তারা আইনি অধিকার সম্পর্কে সচেতন হবে এবং প্রয়োজনে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এক্ষেত্রে, আইন জানাটা প্রথম প্রতিরোধ, আর ন্যায়ের পক্ষে লড়াই করা হচ্ছে নারীর সবচেয়ে বড় সাহস। অতএব, প্রতিটি কর্মজীবী নারীর জন্য এটি একান্তভাবে গুরুত্বপূর্ণ যে, তারা নিজের অধিকার জানুক, এবং প্রয়োজনীয় আইনগত সহায়তা গ্রহণ করে একটি নিরাপদ, সম্মানজনক ও সমান সুযোগের কর্মপরিবেশ গড়ে তুলতে সচেষ্ট হোক। এটাই নারীর জন্য একটি স্বাধীন, নিরাপদ ও সুরক্ষিত ভবিষ্যতের অন্যতম পদক্ষেপ।

লেখক: প্রকৌশলী অর্পণ পাল, বাংলাদেশ। 

1 thought on “বাংলাদেশের শ্রমআইন: কর্মক্ষেত্রে নারীর অধিকার”

  1. কর্মক্ষেত্রে নারীর অধিকার বিষয়ে দাদা আপনি একটি অসাধারণ আর্টিকেল লিখেছেন। কর্মক্ষেত্রে নারীদের প্রাপ্য অধিকার নিশ্চিত করতে হলে সবারই একান্ত সহযোগিতা প্রয়োজন এবং একই সাথে প্রাপ্য অধিকার সম্পর্কে নারীদেরকেও জানতে এবং প্রাপ্য আদায়ে সতর্কতাও অবলম্বন করতে হবে।

    Reply

Leave a Comment

Discover more from Amar Bangla Post

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading